ঢাকা, বাংলাদেশ

মঙ্গলবার, আশ্বিন ১ ১৪৩১, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

English

রাজনীতি

আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই মুক্ত হতে চান তারেক রহমান

উইমেনআই প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১৪:০৩, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই মুক্ত হতে  চান তারেক রহমান

ছবি সংগৃহীত

বিশেষ সুবিধায় নয়, আইনি প্রক্রিয়ায় মামলা থেকে মুক্ত হতে চান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। যথাসময়ে ফিরতে চান দেশে। এমনটাই জানিয়েছেন তার আইনজীবীরা।

আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মামলা থেকে মুক্ত হতে দেশে ফিরে আদালতের দ্বারস্থ হতে হবে তারেক রহমানকে। তবে ন্যায় বিচারের স্বার্থে আদালতও এ বিষয়ে ভূমিকা রাখতে পারে বলেও মনে করেন তারা।

৫ আগস্ট পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরদিন মুক্তি দেয়া হয় তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে। এরপর একে একে জামিনে জেল থেকে বের হন কারাবন্দি বিএনপির নেতারা। তবে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মামলা নিয়ে নেই তেমন কোনো অগ্রগতি।

১৬ বছর ধরে লন্ডনে অবস্থান করছেন তারেক রহমান। ওয়ান ইলেভেন এবং আওয়ামী লীগ সরকারের সময় তার বিরুদ্ধে অর্ধশতাধিক মামলা হয়। এরমধ্যে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডসহ ৫টি মামলায় দেয়া হয় সাজা। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর তারেক রহমান কবে দেশে ফিরবেন এ প্রশ্ন উঠেছে।

আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলছেন, বিশেষ কোনো সুবিধায় নয়, আইনি প্রক্রিয়ায় নির্দোষ প্রমাণ করে মামলা থেকে মুক্ত হয়ে দেশে ফিরতে চান তারেক রহমান।

তিনি বলেন, তারেক রহমানের পাসপোর্ট নবায়ন করতে দেয়নি শেখ হাসিনা। তারেক রহমান আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তিনি সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। যে কারণে ওনার বিরুদ্ধে যেসব মামলার রায় হয়েছে সেগুলো তিনি আইনগতভাবে মোকাবিলা করবেন। আর যেগুলোর রায় হয়নি সেগুলোর বিষয়ে আইনগতভাবে আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি।

সিনিয়র আইনজীবী এসএম শাজাহান বলেন, তারেক রহমানের বিরুদ্ধে যেসব মামলার রায় হয়েছে সেগুলোতে তিনি আপিল করতে পারেননি। কারণ তার আগে থেকেই তিনি লন্ডনে। এখন কোর্টের কাছে মুক্তি চাইতে হলে আগে আত্মসমর্পণ করতে হবে। ফলে তাকে আগে দেশে আসতে হবে।

২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান তারেক রহমান। সেখান থেকেই দলকে সংগঠিত করে আওয়ামী লীগ সরকার বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন তিনি।

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অর্ধশতাধিক মামলা রয়েছে। ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এসব মামলা হয়েছে। এরমধ্যে ২১ অগাস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রাপ্ত তিনি। এছাড়া আরও ৫টি মামলার বিচার শেষে সাজা ঘোষণা করা হয়েছে। আর কিছু মামলা স্থগিত রয়েছে। তবে কোনো মামলাতেই তিনি সাজা ভোগ করেননি। তাকে পলাতক দেখিয়ে বিচার হয়েছে এসব মামলার।

ইউ

নিউইয়র্কে বৈঠক হতে পারে ইউনূস ও শেহবাজের

 ‘১৭ বছর জনগণের জীবনে ছিল দুঃসহ কালো রাত’

ভাইরাল হওয়া শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র ভুয়া, দাবি আওয়ামী লীগের

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান গ্রেপ্তার

ঢাকার যানজট নিরসনের উপায় খুঁজতে নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

এস আলমের গৃহকর্মী মর্জিনাও কোটিপতি!

বাংলাদেশকে নিয়ে ভারতকে সতর্ক করলেন গাভাস্কার

মহানবী (সা.) এর পুরো জীবনটাই আমাদের জন্য আদর্শ: ধর্ম উপদেষ্টা 

সাংবাদিক মোজাম্মেল বাবু ও শ্যামল দত্তকে ডিএমপির কাছে হস্তান্তর

অবিলম্বে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে: ফখরুল

ইলিশ চোরাচালান বন্ধে কোস্টগার্ডকে সতর্ক থাকার আহ্বান

আসাদুজ্জামান নূর ও মাহবুব আলী কারাগারে

মমতার ডাকে বৈঠকে রাজি আন্দোলনকারীরা

প্রকাশ্যে এলো শেখ হাসিনার পদত্যাগ পত্র

সরকারি চাকরিতে বঞ্চিতদের জন্য বিশেষ কমিটি গঠন