
ছবি: উইমেনআই২৪ ডটকম
বাংলাদেশে হারিয়ে যাওয়া শিশুদের সুরক্ষায় আমেরিকার প্রচলিত এমবার এলার্টের জরুরি কার্যক্রম চালু করার আহ্বান জানিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা।
সোমবার (২৪ মার্চ) সেন্টার ফর উইমেন এন্ড চিলড্রেন স্টাডিজের আওতায় পরিচালিত রেড হাট কেম্পেইনের ধারাবাহিকতায় হারিয়ে যাওয়া শিশুদের সুরক্ষা বিষয়ক গোলটেবিলে বিশিষ্টজনেরা একথা বলেন।
স্বাগত বক্তব্য দেন সেন্টার ফর উইমেন এন্ড চিলড্রেন স্টাডিজের নির্বাহী সদস্য এড. ফরিদা ইয়াসমিন। কিনোট পেপার উপস্থাপন করেন সম্মানিত অতিথি
ইন্টারনাশনাল সেন্টার ফর মিসিং এন্ড এক্সপ্লোটেড চিলড্রেনের প্রজেক্ট এসিসস্টেন্ট, ইন্দোনেশিয়ার মুহা. হেদায়েত হাসান এবং ইন্টারনাশনাল সেন্টার ফর মিসিং এন্ড এক্সপ্লোটেড চিলড্রেনের রিজিওনাল প্রোগ্রাম ম্যানেজার ইউরোপ জু কোলপারেট। মিসিং চিলড্রেন ইন দ্যা বাংলাদেশ কনটেস্ট বিষয়ে উপস্থাপন করেন সেন্টার ফর উইমেন এন্ড চিলড্রেন স্টাডিজের সভাপতি অধ্যাপক ইশরাত শামীম। ধন্যবাদ জানান সেন্টার ফর উইমেন এন্ড চিলড্রেন স্টাডিজের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক নুসরাত সুলতানা। এছাড়াও বক্তব্য দেন সিআইডির এসআই মো সাখাওয়াত।
মুহা. হেদায়েত হাসান বলেন, দ্যা গ্লোবাল মিসিং চিলড্রেন ফ্রেমওয়ার্ক ৩১ টি দেশে হারিয়ে যাওয়া শিশুর সুরক্ষায় সাতটি বিষয়কে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে সংজ্ঞা, রিপোর্টিং ব্যবস্থাপনা, তদন্ত, রেজিষ্ট্রেশন, প্রতিরোধ ও সচেতনতা। ৩১ টি দেশে বছরে ১ মিলিয়নের বেশি শিশু হারিয়ে গেছে। এরমধ্যে ইউরোপে ২ লাখ ৫০ হাজার, আমেরিকায় ৩ লাখ ৩৭ হাজার এবং ৪ লাখ ৬০ হাজার, ভারতে ৯৬ হাজার এবং বাংলাদেশে ২০ হাজার শিশু হারিয়ে গেছে।
এড. ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, বর্তমানে নারী ও শিশু নির্যাতনের হার বেড়েই চলেছে। এরই একটি ধরন হলো হারিয়ে যাওয়া শিশু। যারা পরবর্তীতে বিভিন্ন ধরনের সহিংসতার শিকার হয়। তাদের সুরক্ষায় জরুরি কার্যক্রম গ্রহণ করা প্রয়োজন।
বক্তারা বলেন, বর্তমানে অনলাইনে বিভিন্ন প্রলোভনে, হুমকির মাধ্যমে অনেক শিশু হারিয়ে যাচ্ছে। নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।
ইউ