সংগৃহীত ছবি
অধ্যাপক ড. সৈয়দ জামিল আহমেদ বলেন, পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে পিঠা উৎসবকে উপভোগ করা। পিঠা উৎসবের
মাধ্যমে জনগণের পাশে যেতে পারবো। পিঠার পাশাপাশি থাকবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও।
সোমবার ( ২৭ জানুয়ারি) বিকাল চারটায় অষ্টাদশ জাতীয় পিঠা উৎসব আয়োজন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার সেমিনার কক্ষে সপ্তম তলায় এক সংবাদ সম্মেলনে আহ্বায়ক বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ জামিল আহমেদ একথা বলেন।
জাতীয় পিঠা উৎসব উদযাপন পরিষদ এর যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জাতীয় পিঠা উৎসব। বিভিন্ন অঞ্চলের পিঠাশিল্পীদের তৈরি হরেক রকমের পিঠা নিয়ে জাতীয় পিঠা উৎসব উদযাপিত হবে
। চলবে ৩০ জানুয়ারি থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি পযন্ত। প্রতিদিন বেলা ৩টা থেকে রাত ৯টা পযন্ত। পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
অষ্টাদশ জাতীয় পিঠা উৎসব উদযাপনের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার শাহ আলম বলেন, পিঠাশিল্পীগণ পিঠার পসার সাজিয়ে বসবেন জাতীয় পিঠা উৎসবে। জাতীয় পিঠা উৎসব উদযাপন পরিষদ একাদশ জাতীয় পিঠা উৎসব থেকে এখানে পিঠা উৎসব পালন করে আসছে। এবার অষ্টাদশ জাতীয় পিঠা উৎসবও আমরা যৌথ ভাবে পালন করবো। বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়বে আমাদের পিঠাশিল্প।
বক্তারা বলেন, ২০০ রকমের পিঠার স্বাদ আস্বাদন করবো। আইন শৃঙ্খলার বিষয়টিও গুরুত্ব সহকারে দেখা হবে।
ডাবল স্টলে ২৫ এবং সিঙ্গেল স্টলে ২৭ জন সারা দেশের পিঠা শিল্পী অংশ নিবেন। তাদের মধ্য থেকে ৫জনকে পিঠা শিল্পী হিসেবে নিবাচিত করা হবে।
এছাড়া অংশ নেয় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সচিব মোহাম্মদ ওয়ারেছ হোসেন , বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারশনের মহাসচিব কামাল বায়জীদ, অষ্টাদশ জাতীয় পিঠা উৎসবের কনভেনর কবি শিরিন বেগম প্রমুখ ।
//এল//