ঢাকা, বাংলাদেশ

বুধবার, , ২২ জানুয়ারি ২০২৫

English

জাতীয়

৭ দিনের আলটিমেটাম

মোবাইল-ইন্টারনেট সেবায় ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে এনবিআর ঘেরাও

উইমেনআই প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১৬:২৮, ১২ জানুয়ারি ২০২৫

মোবাইল-ইন্টারনেট সেবায় ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে এনবিআর ঘেরাও

ছবি সংগৃহীত

মোবাইলে কথা বলা ও ইন্টারনেট সেবার ওপর বাড়তি ভ্যাট এক সপ্তাহের মধ্যে প্রত্যাহার না করলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ঘেরাও করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। 

রবিবার (১২ জানুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধন থেকে এ হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবায় নতুন করে ভ্যাট আরোপের প্রতিবাদে এ কর্মসূচি করে গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।

মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরাম ও আইআইজির সভাপতি আমিনুল হাকিম, ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (আইএসপিএবি) সভাপতি ইমদাদুল হক, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের সাবেক পরিচালক খালিদ আবু নাসের, বেসিসের সাবেক সভাপতি ফাহিম মাশরুর প্রমুখ।

সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, দুর্নীতিবাজ রাজস্ব কর্মকর্তাদের পরামর্শে অন্তর্বর্তী সরকার হঠকারী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গ্রাহকের স্বার্থ বিবেচনা না করে কারও সঙ্গে আলোচনা না করে রাতের আঁধারে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ৭ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন না করলে আমরা এনবিআর ঘেরাও করে কঠোর কর্মসূচি করতে বাধ্য হবো।

ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরাম ও আইআইজির সভাপতি আমিনুল হাকিম বলেন, শতভাগ দেশীয় উদ্যোক্তার মাধ্যমে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা দেওয়া হয়। এ সেবাখাত ধ্বংসের অপচেষ্টা আগেও করা হয়েছে, এখন আবার নতুন করে ১০ শতাংশ এসডি ও সঙ্গে ভ্যাট যুক্ত করায় গ্রাহকে ভোগান্তি যেমন বাড়বে, একইভাবে এ সেবাখাত ধ্বংস হয়ে যাবে।

আইএসপিএবি’র সভাপতি ইমদাদুল হক বলেন, সরকারের এ সিদ্ধান্তে ছোট ছোট উদ্যোক্তারা যেমন হুমকির মুখে পড়বে, ঠিক একইভাবে গ্রাহকদের ওপর অতিরিক্ত করের বোঝার চাপ বাড়বে। ফলে ইন্টারনেট সেবা বিমুখ হবে মানুষ।

প্রতিযোগিতা কমিশনের সাবেক পরিচালক খালিদ আবু নাসের বলেন, নতুন করে করের বোঝা সরকারকে ১০ নম্বর সতর্ক সংকেতের মুখে ঠেলে দিয়েছে। হঠকারী এ সিদ্ধান্ত দ্রুত প্রত্যাহার করতে হবে।

বেসিসের সাবেক সভাপতি ফাহিম মাশরুর বলেন, কারও সঙ্গে আলোচনা না করে ইন্টারনেট সেবায় কর আরোপ করা এক ধরনের স্বৈরতান্ত্রিক আচরণ। নতুন উদ্যোক্তা তৈরি দূরে থাক, গ্রাহকরাও এ সেবা স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করতে পারবে না। এতে এ খাত বড় হোঁচট খাবে।

মানববন্ধনে অন্যদের মধ্যে আরও অংশ নেন প্রযুক্তিবিদ ফিদা হক, পাঠাও’র সিইও ফাহিম আহমেদ, ফ্রিল্যান্সারদের প্রতিনিধি আনিস, রিচার্জ ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা।

ইউ

গদখালির ফুল চাষিদের ব্যস্ততা

‘সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিকভাবে দুই দেশের জন্যই সুফল বয়ে আনবে’ 

রাজধানীর ১৯ খাল পলিথিনে ভরে গেছে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা 

পুলিশের সব ইউনিটে থাকবে একই পোশাক

চরমোনাই পীরের বাড়িতে গেলেন জামায়াতের আমির

ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং ইউএন উইমেনের ৪.৮ মিলিয়ন ইউরোর চুক্তি

উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগে কাউন্সিল গঠন: অধ্যাদেশ জারি

বিস্ফোরক মামলায় জামিনপ্রাপ্ত ১৭৮ আসামির তালিকা প্রকাশ

তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনী সরকারের নতুন পদক্ষেপ 

ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত

তৃণমূলের মানুষের অজেয় উত্থান প্রত্যাশী

তামাকমুক্ত গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন গঠনের প্রক্রিয়া শুরু 

প্রধান উপদেষ্টা সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন

‘অপরাধীদের গ্রেফতার করে কঠোর শাস্তি দিতে হবে’ 

দিনে ৪১ শিশু পানিতে ডুবে মারা যায়