ছবি সংগৃহীত
জাতীয়-আন্তর্জাতিক ভৌগোলিক নির্দেশকের (জিআই পণ্য) তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী ১৯ মার্চের মধ্যে এ তালিকা প্রতিবেদন আকারে জমা দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকার ও সরদার মোহাম্মদ রাশেদ জাহাঙ্গীর দ্বৈত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
একইসঙ্গে জিআই পণ্যের তালিকা তৈরি ও সংরক্ষণের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ নয়, জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন উচ্চ আদালত।
রিটকারী আইনজীবী সারওয়াত সিরাজ শুক্লা বলেন, ‘টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ি ও সুন্দবনের মধুসহ যেসব বাংলাদেশি জিআই পণ্য ভারত নিবন্ধন করেছে, তার বিরুদ্ধে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত আপিলের সুযোগ আছে।’
২০১৬ সালে জামদানি শাড়িকে বাংলাদেশে প্রথম জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। এরপর স্বীকৃতি পায় আরও ২০টি পণ্য। সম্প্রতি অনুমোদিত হয় টাঙ্গাইল শাড়ি, নরসিংদীর অমৃতসাগর কলা ও গোপালগঞ্জের রসগোল্লা। ১২ ফেব্রুয়ারি নতুন ৪টি জিআই পণ্যের জার্নাল প্রকাশিত হওয়ায় মোট অনুমোদিত জিআই পণ্যের সংখ্যা এখন ২৮টি।
ইউ