ঢাকা, বাংলাদেশ

রোববার, ভাদ্র ২৪ ১৪৩১, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

English

এক্সক্লুসিভ

রোবট বউ: আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

উইমেনআই২৪ ডেস্কঃ

প্রকাশিত: ২১:০৮, ১১ মে ২০২৪; আপডেট: ১২:০৭, ১৩ মে ২০২৪

রোবট বউ: আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

সংগৃহীত ছবি

রোবট বউ বা ওয়াইফ, যা ইচ্ছা করলে যে কেউ টাকা দিয়ে কিনে ঘরে নিতে পারবে এবং এই রোবটের কাছে মানব বউয়ের মতো সকল সুবিধা উপভোগ করতে পারবে। মানবজাতি তথা সমাজ, পরিবার ও ধর্মীয় জীবনে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ মেসেজ। বিশেষ করে এই কনসেপ্ট নারীদের জীবন-জীবিকায় আনবে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন।


চীনে নারীর তুলনায় পুরুষের সংখ্যা বেশি। এই কারণে সমস্ত প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকলেও মহিলা নিয়ে প্রায় টানাটানি পড়ে দেশে। এবার এই সমস্যা দূর করতে চৈনিক বিজ্ঞানীরা তৈরি করে ফেললেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স বা এআই) সম্পন্ন রোবট ‘বধূ’ বা রোবট ওয়াইফ।

চীনের’ সংবাদ মাধ্যম সোহুর দাবি, ‘এই ‘এআই ওয়াইফ’ রোবট উদ্ভাবনে ভবিষ্যতে আর আসল মানুষকে বিয়ে করার প্রয়োজন হবে না, অবিকল নারীদের মতোই কর্মক্ষমতা এই রোবটের’।


চীনা গবেষকদের দাবী এই রোবটের মুখ ও অভিব্যক্তি হবে হুবুহু নারীর মতোই। তার তাপমাত্রাও হবে মানুষের স্বাভাবিক তাপমাত্রার মতোই। এই ‘ওয়াইফ রোবট’ মূলত ‘সেক্স ডল’ গোছের হলেও গবেষকদের দাবী, এই রোবট ঘরের নিত্যদিনের কাজের পাশাপাশি, কথাবার্তা বলতেও সক্ষম হবে।

বেইজিংয়ে অবস্থিত ক্যাপিটাল নরমাল ইউনিভার্সিটির প্রাক্তন অধ্যাপক লি ইউয়ানহুয়া জানান, ‘চীনে নারীর তুলনায় পুরুষের সংখ্যা বৃদ্ধির প্রধান কারণ এক-সন্তান নীতি। চীনে বর্তমানে প্রতি ১০০ নারীর জন্য রয়েছে ১০৪.৬৪ জন পুরুষ। এ কারণে অনেক পুরুষ বিয়ে করার জন্য কাউকে খুঁজে পাচ্ছেন না। প্রায় ৬০ লাখ অবিবাহিত পুরুষ সম্মুখিন হচ্ছেন এই সমস্যার’। তাদের কথা মাথায় রেখেই উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি করে ফেলা হয়েছে এই রোবট ওয়াইফ৷

এই রোবট বউয়ের ব্যাটারীর চার্জ থাকবে মানব নারীদের ঋতু চক্রের মতো। অর্থাৎ প্রতি ২৮ দিন পর পর এই রোবট বউয়ের ব্যাটারী চার্জ করতে হবে, আর ফুল চার্জ হতে সময় লাগবে পুরো ৫ দিন। চার্জ থাকা অবস্থায় এই রোবট বউয়ের সঙ্গে সেক্স করা যাবে, তবে সেজন্য বিশেষ একটি পাসওয়ার্ড এবং ফিঙ্গার প্রিন্ট লাগবে, যা শুধু এর মালিকের কাছে থাকবে, যাতে একজনের রোবট বউ অন্যজন ব্যবহার করতে না পারে। পরবর্তী ধাপে যদি কখনও কৃত্রিম ওম্ভ বা গর্ভ আবিষ্কার করা যায়, তাহলে তাও এই রোবট বউয়ের দেহে সংযুক্ত করা হবে, আর তাতে এই রোবটগুলো মানব শিশুও জন্ম দিতে পারবে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রকারভেদে রোবট বউয়ের দাম হবে ২০০০ থেকে ৩০০০ মার্কিন ডলার।

প্রেমিকা নেই, তাই বলে কি বিয়ে হবে না? চাইলে অবশ্যই হবে। তবে চীনের প্রকৌশলী ঝেং জিয়াজিয়ার বিয়েটা একটু অন্য ধরনের। তাঁর কোনো প্রেমিকা ছিল না। অনেক চেষ্টার পরও জীবনে কোনো প্রেমিকা জোটাতে পারেননি ৩১ বছরের ঝেং। চরম হতাশা আর বিষণ্নতা নিয়ে দিন পার করছিলেন তিনি। এ অবস্থায় আবার পরিবার থেকে বিয়ের চাপ। বউ খোঁজার হ্যাপাও কম নয়। তাই এসব ঝক্কি এড়াতে নিজের তৈরি ‘একটি মেয়ে রোবটকে’ ঘটা করে বিয়ে করেছেন তিনি।

সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ঝেজিয়াং প্রদেশের হ্যাংঝুতে নিজের তৈরি রোবটকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়ে করেছেন ঝেং জিয়াজিয়া। ওই রোবটটির নাম ইংইং।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছরের শেষের দিকে ঝেং নিজের নকশায় ইংইং নামের ওই রোবটটি তৈরি করেন। ইংইং বেশ কয়েকটি শব্দ বলতে পারে। এ ছাড়া চীনের বেশ কিছু চরিত্র ও ছবিও চিহ্নিত করতে পারে ওই রোবট।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বিয়ের দিন রোবট ইংইং কনের সাজে ছিল। চীনের ঐতিহ্যবাহী বিয়ের রীতি অনুযায়ী, তার পরনে কালো পোশাক ছিল। মাথা ঢাকা ছিল লাল স্কার্ফ দিয়ে। বিয়ের অনুষ্ঠানে ঝেংয়ের মা ও তাঁর কয়েকজন বন্ধু উপস্থিত ছিলেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বর ঝেং জিয়াজিয়ার এক বন্ধু বলেন, জীবনে প্রেমিকা খুঁজে না পাওয়ায় খুব হতাশা ও বিষণ্নতায় ভুগছিলেন ঝেং।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ঝেং জিয়াজিয়া একসময় চীনের বহুজাতিক মোবাইল ফোন প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়েতে চাকরি করতেন। ২০১৪ সালে ওই চাকরি থেকে পদত্যাগ করেন। পরে গত বছর চীনের ইন্টারনেটভিত্তিক প্রতিষ্ঠান হ্যাংঝুস ড্রিম টাউনে যোগ দেন।

এসব কনসেপ্ট বা ধারণা যদি কখনো বাস্তবে পরিণত হয়, তাহলে পৃথিবী রাতারাতি পাল্টে যাবে। পুরুষেরা হয়তো ঝামেলা এড়াতে মানব নারী বিয়ে করা কমিয়ে দেবে অথবা করবেই না। নারীরা বিবাহ-বিচ্ছেদ মামলায় পুরুষদের কাছে আর সুবিধা করতে পারবে না, কেননা পুরুষের তখন বিকল্প থাকবে। রোবটগুলো শিশু জন্ম দেওয়ার ক্ষমতা অর্জন করলে নারীদের বৈবাহিক জীবনে গুরুত্ব আরও কমে যাবে। কেননা তখন ডিম্বাণু ব্যাংক থেকে ডিম্বাণু কিনে পুরুষেরা এসব রোবট বউয়ের মাধ্যমে শিশু জন্ম দিতে পারবে। 

সুপাত্রীর অভাব পুরণে বিশেষ ভূমিকা রাখবে রোবট বউ- 
সুপাত্রীর অভাবে অনেক পুরুষের বিয়ে আটকে যাচ্ছে। দিনের পর দিন এই একটা দুশ্চিন্তা হতাশার দিকে ঠেলে দিচ্ছে পুরুষদের। সহজাত জীবনের উপর বিতঃশ্রদ্ধ হয়ে তাঁরা বেছে নিচ্ছেন যৌনপল্লির রঙিন হাতছানি। কিন্তু গবেষকরা বলছেন, এসবের থেকে মুক্তির উপায় রয়েছে।

পাত্রী যদি রোবট হয়, তবে কেমন হয়? 

শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি। রোবট বিষয়টার সঙ্গে আমরা সকলেই পরিচিত। মানুষের যৌন জীবনেও ইতিমধ্যে প্রবেশ ঘটেছে সেক্স ডলের। 
নির্মাতা সংস্থার চ্যালেঞ্জ, এআই ওয়াইফের অভিব্যক্তি দেখে কেউ বুঝতেই পারবে না যে, সেটি আসলে একটা আস্ত রোবট। কারণ এদের চাল-চলন, কথাবার্তা, ত্বক সবকিছুই নাকি রক্ত-মাংসের মানুষের মতোই। মুখ থেকে শুরু করে নাক, কান, ঠোঁট সবেতেই নাকি রয়েছে মানুষের ছাপ। এখানেই শেষ নয়, আর পাঁচটা স্ত্রী’র মতো ঘরোয়া কাজকর্ম করতেও এরা সিদ্ধহস্ত। বাড়িতে কোনও আত্মীয়স্বজন এলে তাঁদের যেমন আপ্যায়ণ করতে পারবে এই রোবট স্ত্রী, তেমনই স্বামীর সঙ্গে যৌনতায় লিপ্ত হতে পারবে। জানা গিয়েছে, এই রোবটের দাম প্রায় ৩ হাজার মার্কিন ডলার। ব্যাস। এইটুকু খরচ করলেই, নিজের পছন্দ মতো বউ চলে আসবে বাড়িতে।

মনের মতো সঙ্গী খুঁজে পাওয়া চাট্টিখানি কথা নয়! যাঁদের হৃদয় এখনো ফাঁকা বা সঙ্গী খুঁজে পেতে যাঁরা সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে জাপানের একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। 

ভিনক্লু নামের এই প্রতিষ্ঠান তৈরি করে দিচ্ছে হলোগ্রামের বউ।
তারা এমন এক সঙ্গী তৈরি করে দিচ্ছে, যে দিনের মধ্যে সময়-সময় খোঁজখবর নিয়ে বার্তা পাঠাবে, বাসায় পৌঁছালে মিষ্টি সম্ভাষণ জানাবে এবং মনভোলানো নানা কথায় সারাক্ষণ ভরিয়ে রাখবে। টিভি দেখার সময়ও সঙ্গ দেবে। মনের কথা বিনিময় করা যাবে তার সঙ্গে। ঠিক বউয়ের মতো, তাই না? জাপানি এই বউয়ের নাম আজুমা হিকারি, বয়স ২০। বাস্তব সঙ্গীর মতোই হিকারির পছন্দ-অপছন্দ আছে। পোকামাকড় একদম পছন্দ করে না হিকারি, কিন্তু ডোনাট আবার পছন্দ তার।
সকালে ঘুম থেকে তুলে দেওয়া কিংবা অফিসে বা কাজে বেরোনোর সময় টুকিটাকি জিনিস সঙ্গে নিতে স্মরণ করিয়ে দিতে পারবে হিকারি। সবই তো ঠিকঠাক, কিন্তু সমস্যা হচ্ছে হিকারি কেবল হলোগ্রামের বউ।

হিকারির নির্মাতা ভিনক্লু গত সপ্তাহ থেকে হিকারির ফরমাশ নিতে শুরু করেছে। মাত্র কয়েক ইঞ্চি উচ্চতার একটি সিলিন্ডার আকৃতির প্রজেক্টরের মধ্যে পাওয়া যাবে হিকারিকে। শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানে এই যোগাযোগ রোবট কিনতে পাওয়া যাবে। বাংলাদেশি টাকায় এর দাম প্রায় দুই লাখ টাকার মতো।

কেন দরকার হিকারিকে? হিকারির নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের দাবি, জাপানে সঙ্গীহীন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের সংখ্যা প্রচুর। তাঁদের সঙ্গী হবে হিকারি একাকিত্ব ঘোচাবে। ফলে উচ্চবিত্তদের বাজার ধরা সহজ হবে।

জাপানের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব পপুলেশন অ্যান্ড সোশ্যাল সিকিউরিটি রিসার্চ এ বছরের সেপ্টেম্বরে গত পাঁচ বছরে দেশটির প্রাপ্তবয়স্কদের নিয়ে তথ্য প্রকাশ করে। তাতে দেখা যায়, দেশটির ৭০ শতাংশ অবিবাহিত পুরুষ ও ৬০ শতাংশ নারী কোনো সম্পর্কে জড়ান না। কিন্তু তাঁদের মধ্যে অধিকাংশই ভবিষ্যতে বিয়েতে আগ্রহী। তাঁদের মধ্যে ৪২ শতাংশ পুরুষ ও ৪৪ দশমিক ২ শতাংশ নারী নিজেদের ‘ভার্জিন’ বলে দাবি করেন। সমীক্ষায় দেখা গেছে, ২০১০ সালের চেয়ে এ সংখ্যা গত কয়েক বছরে বেড়েছে।

১৯৮৭ সাল থেকে প্রতি পাঁচ বছর এই সমীক্ষা চালাচ্ছে জাপানের ওই প্রতিষ্ঠান। তাদের দাবি, জাপানে সঙ্গীহীন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের সংখ্যার হার বাড়ছে। ১৯৮৭ সালে অবিবাহিত পুরুষ ও নারীর হার ছিল যথাক্রমে ৪৮ দশমিক ৬ শতাংশ ও ৩৯ দশমিক ৫ শতাংশ।

জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে দেশের জনসংখ্যার হার বাড়াতে ও বয়স্ক মানুষের সংখ্যা কমাতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছেন। হিকারির নির্মাতারা বলছেন, জাপানের বাজারে হলোগ্রাম বউ জনপ্রিয় হবে। তথ্যসূত্র: দ্য টেলিগ্রাফ।

এবার বাংলা ধারাবাহিকে আসছে রোবট কিংবা ‘কলের বউ’ বাংলা ধারাবাহিকে এবার আর্টিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্স, আসছে নতুন ধারাবাহিক। বাড়ির বউ নাকি রোবট, চোখের নিমেষে রান্নাবান্না, ঘরকন্নার সব কাজ সেরে ফেলে। আর সেই রোবট বউমার ভূমিকায় আসছেন তৃণা সাহা।

এমন গল্প বাংলা ধারাবাহিকে সত্য়িই দেখা যায়নি আগে। বেশ কিছুদিন ধরেই কানাঘুষো ছিল টেলিপাড়ায় যে রোবট নিয়ে একটি ধারাবাহিক আসতে চলেছে টেলিপর্দায় এবং সেই ধারাবাহিকের নায়িকা হতে চলেছেন তৃণা সাহা। কিছুদিন আগে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা-কে তৃণা জানিয়েছিলেন যে খুব তাড়াতাড়িই আসছে তাঁর নতুন ধারাবাহিক কিন্তু ধারাবাহিকের নাম বা কী ধরনের গল্প, সেই নিয়ে কোনও তথ্য় দিতে চাননি অভিনেত্রী।

অবশেষে কৌতূহলের শেষ। স্টার জলসা চ্য়ানেলের পর্দায় এবং ওই চ্য়ানেলের সোশ্য়াল মিডিয়া পেজে এসে গিয়েছে নতুন ধারাবাহিকের প্রোমো। ধারাবাহিকের নাম ‘কলের বউ’। বাড়ির বউমা যদি রোবট হয়, তবে প্রাচীনা শাশুড়িরা তাকে আদর করে এই নামেই ডাকবে, সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আসলে এই গল্প বউমা একজন নয়, দুজন। একজন আসল বউ এবং আর একজন অবিকল তার মতোই দেখতে একটি রোবট।

আর সেই রোবট বউমা-কে এমন ভাবেই প্রোগ্রামিং করা আছে যে সে বিদ্যুৎগতিতে সেরে ফেলতে পারে ঘরকন্নার সব কাজ। কিন্তু হঠাৎ এমন একজন রোবট বউমার কেন দরকার পড়ল? আর কী করেই বা এমন অত্যাধুনিক রোবট পাওয়া গেল? সেই প্রশ্নগুলোর উত্তর নিশ্চয়ই থাকবে ধারাবাহিকের গল্পে। আরও একটা ব্যাপারও থাকতে পারে– আসল বউ-নায়ক-রোবট বউ– ত্রিকোণ সম্পর্ক।

এমনটা ভাবার কারণ কিন্তু সিরিয়ালের গল্পের গরু গাছে ওঠে বলে নয়। আসলে আর্টিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্স নিয়ে এখনও পর্যন্ত বিখ্য়াত যে কয়েকটি সিনেমা রয়েছে, তার অনেকগুলোতেই কিন্তু দেখা গিয়েছে একটা সময় পরে এই ‘এআই’-দের মধ্যে মানবিক আবেগ ধরা পড়েছে। কখনও তারা কমান্ড অগ্রাহ্য় করেছে আবার কখনও স্বাধীন সিদ্ধান্ত নিতে শুরু করেছে। নির্মাতারা যখন এআই-এর মতো একটি বিষয় নির্বাচন করেছেন, তখন নিশ্চয়ই বিস্তর গবেষণা এবং রেফারেন্স ওয়ার্ক করেছেন বিষয়টি নিয়ে। স্টিভেন স্পিলবার্গ-এর ‘আর্টিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্স’ ছবিতে যেমন রোবটের উত্তরণ ঘটেছিল, ধারাবাহিকেও তেমনটা ঘটতেই পারে।

//এল//

মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধ-ড্রোন-রকেট হামলায় নিহত ৬

ব্যাংক থেকে নগদ টাকা উত্তোলনের নতুন নির্দেশনা

লঘুচাপ নিয়ে আবহাওয়ার সতর্কবার্তা, বন্দরে সংকেত

কেন হিন্দু কর্মকর্তাদের নামের তালিকা, জানাল পাট মন্ত্রণালয়

বিএসএমএমইউতে নতুন রেজিস্ট্রার নিয়োগ

বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ, সাত দিনে ১২ জনের মৃত্যু

রবিবার থেকে অবকাশকালীন সূচিতে চলবে সুপ্রিম কোর্ট

সংস্কার চেয়ে অভিনয়শিল্পী সংঘকে শিল্পীদের আল্টিমেটাম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচে হামলার হুমকি, যা জানাল বিসিবি

অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ নিয়ে যে মন্তব্য করলেন নুর

আমিরাতে ক্ষমা পাওয়া ১৪ প্রবাসী ফিরবেন সন্ধ্যায়

প্রতীকী বিষপান কর্মসূচিতে ১৫ নার্সিং শিক্ষার্থী অসুস্থ 

সীমান্তে পিঠ প্রদর্শন করবেন না, বিজিবিকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

বয়ারচর সংযোগ ব্রিজ ও বেড়িবাঁধ রক্ষায় এলাকাবাসীর মানববন্ধন

চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ দাবিতে শাহবাগ অবরোধ