ঢাকা, বাংলাদেশ

বুধবার, , ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

English

বিনোদন

সোনারগাঁয়ের লোকজ উৎসবে ‘সুবর্ণগ্রাম সংস্কৃতি অঙ্গন’-এর সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা

উইমেনআই প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১৮:৩৫, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫; আপডেট: ১৮:৪৩, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

সোনারগাঁয়ের লোকজ উৎসবে ‘সুবর্ণগ্রাম সংস্কৃতি অঙ্গন’-এর সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা

ছবি সংগৃহীত

লোককাহিনীগুলোর মাধ্যমেই মানুষেরা সমাজের মূল্যবোধ, বিশ্বাস এবং ঐতিহ্যকে এক প্রজন্ম থেকে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে পৌঁছায়। সময়ের বিবর্তনে লোককাহিনী বিভিন্ন রূপ ধারণ করে। যেমন মিথ, কিংবদন্তি, লোককাহিনী এবং প্রবাদ। যদিও লোককাহিনীর এই রূপগুলির প্রতিটিই স্বতন্ত্র, কিন্তু এই লোককাহিনী একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর সংস্কৃতি এবং মূল্যবোধকে কেন্দ্র করেই বিকাশ লাভ করে। যে বিশেষ গুনটি লোককাহিনীকে বিশেষ করে তোলে তা হলো এর মানবতাবাদী সুর।

গতকাল সন্ধ্যায় সোনারগাঁয়ে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন (সোনারগাঁও জাদুঘর)  আয়োজিত  লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসবে ‘সুবর্ণগ্রাম সংস্কৃতি অঙ্গন’-এর উদ্যোগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বক্তারা একথা বলেন। 

 লেখক ও সাংস্কৃতিক কর্মী শংকর প্রকাশের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য দেন ‘সুবর্ণগ্রাম সংস্কৃতি অঙ্গন’-এর সভাপতি কবি শাহেদ কায়েস। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন সোনারগাঁও সাহিত্য নিকেতনের সাবেক সভাপতি কবি রহমান মুজিব। 

শাহেদ কায়েস তাঁর বক্তব্যে বলেন, “সুবর্ণগ্রাম গত প্রায় দুই দশক যাবত সোনারগাঁয়ে শিক্ষা, সংস্কৃতি ও পরিবেশ নিয়ে কাজ করে আসছে। আমরা বিশ্বাস করি সংস্কৃতিই সমাজ পরিবর্তনের হাতিয়ার। সূচনাকাল থেকেই সংস্কৃতি, বিশেষ করে লোকসংস্কৃতি মানব সমাজের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে আছে।  রহমান মুজিব বলেন, “লোক সঙ্গীত বাংলাদেশের সঙ্গীতের একটি অন্যতম ধারা। এটি মূলত বাংলার নিজস্ব সঙ্গীত। গ্রাম বাংলার মানুষের জীবনের কথা, সুখ-দুঃখের কথা ফুটে ওঠে এই সঙ্গীতে।” 

সংক্ষিপ্ত আলোচনার পর ‘কল কল ছল ছল নদী করে টলমল/ ঢেউ ভাঙ্গে ঝড় তু'ফানে তে…’  এই দলীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে শুরু হয় সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা। দলীয় সঙ্গীতে অংশগ্রহণ করেন— উমা রায়, দোলন রানী, ভাবনা সূত্রধর, প্রিয়ন্তি আমিন পিউ, অমৃতা বর্মণ, স্নিগ্ধা বর্মণ, সেঁজুতি বর্মণ, রুপন্তি সরকার, দ্বৈতা দাস, সায়না সরকার, সান্ত্বনা চক্রবর্তী, স্মরণ চক্রবর্তী ও শংকর প্রকাশ। একক সঙ্গীত পরিবেশন করেন— দোলন রানী, ভাবনা সূত্রধর, প্রিয়ন্তি আমিন পিউ, অমৃতা বর্মণ, রুপন্তি সরকার ও স্নিগ্ধা বর্মণ। অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশন করে শিশুশিল্পী হুমাইরা জেসনিন ও সেঁজুতি বড়ুয়া, ছড়া-কবিতা আবৃত্তি করে রেহনুমা সাহরিন রিহা, মোহাম্মদ আদেল রহমান, আবরার হোসাইন পরশ ও পারিশা পারভেজ আঁখি। অনুষ্ঠানের শেষ পরিবেশনা ছিল মূকাভিনয়। উজ্জ্বল উচ্ছ্বাসের রচনা ও নির্দেশনায় পর পর দু’টি মূকাভিনয়— ‘ভিজুয়াল লাইফ’ এবং ‘মব জাস্টিস সিঁধচোর’ পরিবেশন করে ‘মাইম ফেইস- নারায়ণগঞ্জ’। মূকাভিনয় দু’টিতে অংশ নেন মূকাভিনয়শিল্পী উজ্জ্বল উচ্ছ্বাস, জহিরুল ইসলাম মিন্টু, আবদুল হান্নান সোহান, আব্দুল জব্বার, মৌন লাকি, কাসেম আলী ও মায়শা হক পাপড়ি।

ইউ

জাতীয় ঐতিহ্য পবিত্র বৃক্ষ, প্রাচীন বৃক্ষ ঘোষণার জন্য আবেদন আহ্বান

ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানির চুক্তি

উদারতাকে দুর্বলতা ভাববেন না, ছাত্রদলকে শিবির 

ঐক্য ও মধ্যবর্তী অবস্থান ধরে রাখার আহ্বান মাহফুজের

নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ ৮ আসামি খালাস

সিনিয়র সচিবের মর্যাদা পেলেন শফিকুল আলম

শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠাতে চাপ তৈরি হচ্ছে: প্রেস সচিব

কুয়েটে সংঘর্ষ: যে হুঁশিয়ারি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

শতকের সীমাকে বরণ করেছেন জীবনাদর্শে ও কবিতায়

হজ ফ্লাইট শুরুর তারিখ ঘোষণা

দ্রুত নির্বাচন দিন: ফখরুল

পলকের স্ত্রীর ২৮ বিঘা জমি ও ১৯ ব্যাংক হিসাব জব্দ

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হবে: তারেক

স্বচ্ছ জলবায়ু অর্থায়নের আহ্বান

রাণীশংকৈলে মাদকসেবীর ৩ মাসের কারাদণ্ড