ফাইল ছবি
২০২৫ শিক্ষাবর্ষে সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তি কার্যক্রম ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভিত্তিতে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। সব ভর্তি কার্যক্রম আগামী ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে।
ডিজিটাল লটারিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রম ৬ কর্মদিবসের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে।
প্রথম অপেক্ষমাণ তালিকা: আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে প্রথম অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ভর্তি কার্যক্রম ৩ কর্মদিবসের মধ্যে শেষ করতে হবে।
দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ তালিকা: এরপরও আসন শূন্য থাকলে দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ২ কর্মদিবসের মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।
ভর্তির নির্দেশনা
মাউশি থেকে জারি করা নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে, ডিজিটাল লটারির ফলাফল অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধানেরা নির্ধারিত লিংক থেকে নির্বাচিত তালিকা ডাউনলোড করবেন।
নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের জন্মসনদ, অনলাইন জন্মসনদ (যাচাইসহ), এবং মা-বাবার জাতীয় পরিচয়পত্রের মূল কপি ভালোভাবে যাচাই করতে হবে।
ভুল তথ্য বা একাধিক আবেদনকারী প্রমাণিত হলে সেই শিক্ষার্থীর ভর্তির আবেদন বাতিল বলে গণ্য হবে।
সংরক্ষিত কোটা পূরণে কাগজপত্র যথাযথভাবে যাচাই করতে হবে। শূন্য কোটার আসন পূরণে ক্রমানুসারে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ভর্তি করা হবে।
ভর্তি নীতিমালা লঙ্ঘন করে কোনো শিক্ষার্থী ভর্তি করা হলে এবং পরবর্তী সময়ে তা প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধান দায়ী থাকবেন।
ডিজিটাল লটারির তালিকার বাইরে থেকে কোনো শিক্ষার্থীকে ভর্তি করার সুযোগ থাকবে না। শূন্য আসন পূরণেও অবশ্যই মাউশির নির্ধারিত নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে।
এ নির্দেশনা যথাযথভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে ভর্তির স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার লক্ষ্য নিয়েছে সরকার।