ফাইল ছবি
এ বছরও লটারির মাধ্যমে সরকারি-বেসরকারি বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী নির্বাচন ও ভর্তি প্রক্রিয়া বহাল থাকছে।
বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে ‘ভর্তি নীতিমালা সংশোধন’ নিয়ে অনুষ্ঠিত সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
সূত্রে জানা গেছে, কয়েক বছর ধরে সরকারি-বেসরকারি বিদ্যালয়গুলোতে ভর্তির ক্ষেত্রে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন করে আসছে সরকার। তবে পরীক্ষার মাধ্যমে মেধা যাচাই করে শিক্ষার্থী ভর্তির দাবি জানিয়ে আসছিলেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও অভিভাবকরা। সেই দাবি পর্যালোচনা করে ‘ভর্তি নীতিমালা সংশোধনের’ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু এবছরও লটারি পদ্ধতি বহাল রাখার সিদ্ধান্ত হয় সেখানে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আজকের সভায় লটারি পদ্ধতিতে ভর্তির সিদ্ধান্ত হয়েছে। বিষয়টি শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদকে জানানো হবে। তিনি চূড়ান্ত অনুমোদন দিলে নীতিমালা আকারে তা প্রকাশ করা হবে।
মাউশির তথ্য থেকে জানা যায়, গত বছর ৬৫৮টি সরকারি বিদ্যালয়ে শূন্য আসন ছিল এক লাখ ১৮ হাজার ১০১টি। বিপরীতে আবেদন করেছিল ৫ লাখ ৬৩ হাজার ১৩ জন। অন্যদিকে তিন হাজার ১৮৮টি বেসরকারি বিদ্যালয়ে শূন্য আসন ছিল ১০ লাখ তিন হাজার ৯৯৩টি। বিপরীতে আবেদন জমা পড়ে তিন লাখ ১০ হাজার ৭৭৯টি।
ইউ